1. admin2@kalernatunsangbad.com : admin : Admin
  2. admin@kalernatunsangbad.com : Khairul Islam :
সোমবার, ২৮ এপ্রিল ২০২৫, ০৭:৩৬ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
করিমগঞ্জ এগ্রো অফিসার্স এসোসিয়েশনের কমিটি গঠন মিষ্টির বক্স থেকে নবজাতকের মরদেহ উদ্ধার ১২ বছর বয়সেই আলিফের কাঁধে সংসারের ভার ময়মনসিংহের চর নিলক্ষীয়ায় পুলিশের উঠান বৈঠক অনুষ্ঠিত হোসেনপুরে ব্রহ্মপুত্র ও নরসুন্দা নদে নাব্যতা সংকট বাংলাদেশ মফস্বল সাংবাদিক ইউনিয়ন পঞ্চগড় জেলা শাখার কমিটি অনুমোদন ময়মনসিংহের চরাঞ্চলে অনুষ্ঠিত হলো রশি টান ফাইনাল খেলা হোসেনপুরে অনিয়ম ও অব্যবস্থাপনায় প্রাথামিক শিক্ষার বেহাল দশা, ২৭ স্কুলে নেই প্রধান শিক্ষক মামলা তুলে না নিলে খুন জখমে হুমকি নিরাপত্তাহীনতায় দরিদ্র দিনমজুর পরিবার নান্দাইল ও মধুপুর প্রেসক্লাব নেতৃবৃন্দের যৌথ মতবিনিময় সভা

শোকের মাতমে ভাসছে বাগমারার ঝিকড়া ইউনিয়ন

  • প্রকাশ কাল রবিবার, ১৬ জুলাই, ২০২৩
  • ১৫৫ বার পড়েছে

সোহেল রানা রাজশাহী বিভাগীয় ব্যুরো প্রধান

সৌদি আরবে আগুনে পুড়ে মারা যাওয়া নয়জনের মধ্যে চারজনেরই বাড়ি রাজশাহীর বাগমারায়। এর মধ্যে তিনজনের বাড়ি ঝিকড়া ইউনিয়নে। অন্যজনের যোগিপাড়া ইউনিয়নে। তাঁরা হলেন বারইপাড়া গ্রামের রুবেল হোসনেকে (২৬), সাজেদুল ইসলাম (৪৫), রুবেল আলী (২৭) ও বড়মাধাইমুড়ি গ্রামের ফিরোজ আলী সরদার (৩৮)। তাঁদের বাড়িতে চলছে শোকের মাতম।
গতকাল শুক্রবার সৌদি সময় বিকেল চারটায় রাজধানী রিয়াদ থেকে ৩৫০ কিলোমিটার পর্বে আল আহসা শহরের হুফুফ ইন্ড্রাস্ট্রিয়াল সিটি এলাকার এক সোফা তৈরির কারখানায় অগ্নিকান্ডের ঘটনা ঘটে।
নিহত রুবেল হোসেনের বাবা জফির উদ্দিন ছেলেকে হারিয়ে নিস্তব্ধ প্রায়। এই দুর্ঘটনা মানতেই পারছেন না তিনি। তিনি বলেন, গতকাল শুক্রবারই তাঁরা মৃত্যুর খবর পেয়েছিলেন। তবে নিশ্চিত হতে পারেননি। আজ সকালে সেখানে থেকে ফোন করে বিষয়টি নিশ্চিত করা হয়েছে। সাজেদুল ইসলাম আট বছর ধরে সৌদি আরবে ছিলেন। তিনিও মারা গেছেন। তাঁরা দুজনেই একসঙ্গে থাকতেন।
তাঁদের সহযোগিতায় একই কোম্পানিতে চাকরি নিয়েছিলেন একই গ্রামের শাহাদত হোসেনের ছেলে রুবেল আলী (২৭)। সাত মাস আগে তিনি সৌদি আরবে পাড়ি জমিয়েছিলেন। এর মধ্যে তিনিও আগুনে পুড়ে লাশ হলেন।
উপজেলার যোগিপাড়া ইউনিয়নের বড় মাধাইমুড়ি গ্রামের ফিরোজ আলী সরদার (৩৯) ছয় বছর আগে গিয়েছিলেন সৌদি আরবে। বাবা আনিছার রহমান বলেন, ছেলে কিছু টাকা জমিয়ে এবং বিভিন্ন এনজিও থেকে ঋণ নিয়ে সৌদি আরবে গিয়েছিলেন। সেই টাকা ধিরে ধিরে শোধ করেছেন। এখন সুদিন আসছিল। কিন্তু তার আগেই সব ছেড়ে চলে যেতে হলো তাকে। স্থানীয় ইউপি সদস্য মোস্তাক আহম্মেদ বলেন, ছেলেটি খুবই ভদ্র ছিল। মাত্র দুই বছর আগে গিয়ে সেখানে ওই কারখানায় চাকরি নিয়েছেন। তাঁর এক শিশু ছেলে ও মেয়ে রয়েছে। উপজেলা প্রশাসনের পক্ষে পরিবারগুলোর খোঁজ খবর নেওয়া হচ্ছে।

শেয়ার করুন

অন্যান্য সংবাদসমূহ


প্রযুক্তি সহায়তায় BTMAXHOST