1. admin2@kalernatunsangbad.com : admin : Admin
  2. admin@kalernatunsangbad.com : Khairul Islam :
সোমবার, ২৪ নভেম্বর ২০২৫, ০৬:৫৮ পূর্বাহ্ন
ব্রেকিং নিউজ
মদনে এক যুবকের লাশ উদ্ধার মেরেঙ্গা আব্দুল জব্বার উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা এখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত হয়নি-নেত্রকোনায়-জামায়াত নেতা মতিউর রহমান আকন্দ কেজিএফ প্রকল্পের আওতায় কিশোরগঞ্জে পাট ও কেনাফ বীজ উৎপাদন বিষয়ক প্রশিক্ষণ কিশোরগঞ্জে চাঁদা না দেওয়ায় মহিলা মাদ্রাসার নির্মাণকাজে বাধা ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে পাকুন্দিয়ার পিতা-পুত্রের মৃত্যু পাকুন্দিয়া উপজেলা সাংবাদিকতার এক নক্ষত্র এম এ রশিদ ভূইয়া বিদায় ভূমিকম্পের ২৪ ঘণ্টা পর আবার ভূমিকম্প সাংবাদিক হত্যা মামলার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠনের দাবি : রাষ্ট্রের কাছে নিরাপত্তা চাই ময়মনসিংহে সমাজ রূপান্তর সাংস্কৃতিক সংঘের হাঁটুরে কবিতার আসর
শিরোনাম
মদনে এক যুবকের লাশ উদ্ধার মেরেঙ্গা আব্দুল জব্বার উচ্চ বিদ্যালয়ে প্রধান শিক্ষক ও সহকারী শিক্ষকের বিদায় সংবর্ধনা এখনো লেভেল প্লেয়িং ফিল্ড নিশ্চিত হয়নি-নেত্রকোনায়-জামায়াত নেতা মতিউর রহমান আকন্দ হোসেনপুরে বিএনপির প্রতিষ্ঠাতা সভাপতির ইন্তেকাল কেজিএফ প্রকল্পের আওতায় কিশোরগঞ্জে পাট ও কেনাফ বীজ উৎপাদন বিষয়ক প্রশিক্ষণ কিশোরগঞ্জে চাঁদা না দেওয়ায় মহিলা মাদ্রাসার নির্মাণকাজে বাধা ভূমিকম্পে দেয়াল ধসে পাকুন্দিয়ার পিতা-পুত্রের মৃত্যু পাকুন্দিয়া উপজেলা সাংবাদিকতার এক নক্ষত্র এম এ রশিদ ভূইয়া বিদায় ভূমিকম্পের ২৪ ঘণ্টা পর আবার ভূমিকম্প সাংবাদিক হত্যা মামলার দ্রুত বিচার ট্রাইব্যুনাল গঠনের দাবি : রাষ্ট্রের কাছে নিরাপত্তা চাই

১৪ ডিসেম্বর বুদ্ধিজীবি হত্যাকান্ড

  • প্রকাশ কাল বুধবার, ১৪ ডিসেম্বর, ২০২২
  • ২৩৩ বার পড়েছে

ডেস্ক রিপোর্ট

শহীদ বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড  বলতে ১৯৭১ সালে বাংলাদেশের মুক্তিযুদ্ধের পুরো সময়টুকুতেই পাকিস্তানি হানাদারবাহিনী কর্তৃক পরিকল্পিতভাবে বাংলাদেশের জ্ঞানী-গুণী ও মুক্তবুদ্ধিসম্পন্ন মানুষদের হত্যা করাকে বুঝায়। ১৯৭১ এর ডিসেম্বর মাসে স্বাধীনতা যুদ্ধের শেষ পর্যায়ে এসে পাকিস্তান বাহিনী যখন বুঝতে শুরু করে যে তাদের পক্ষে যুদ্ধে জেতা সম্ভব না, তখন তারা নবগঠিত দেশকে সাংস্কৃতিক, সামাজিক ও শিক্ষাগত দিক থেকে দুর্বল এবং পঙ্গু করে দেয়ার জন্য পরিকল্পনা করতে থাকে। সেই পরিকল্পনা অনুযায়ী ১৪ ডিসেম্বর রাতে পাকিস্তানি বাহিনী তাদের দেশীয় দোসর রাজাকার, আলবদর ও আল শামস বাহিনীর সহায়তায় দেশের শ্রেষ্ঠ সন্তানদের নিজ নিজ গৃহ হতে তুলে এনে নির্মম নির্যাতনের পর হত্যা করে। এই পরিকল্পিত গণহত্যাটি বাংলাদেশের ইতিহাসে বুদ্ধিজীবী হত্যাকাণ্ড নামে পরিচিত। বন্দী অবস্থায় বুদ্ধিজীবীদের বিভিন্ন বধ্যভূমিতে হত্যা করা হয়। দেশ স্বাধীন হওয়ার পর তাদের ক্ষত-বিক্ষত ও বিকৃত লাশ রায়েরবাজার এবং মিরপুর বধ্যভূমিতে পাওয়া যায়। অনেকের লাশ শনাক্তও করা যায়নি, পাওয়াও যায়নি বহু লাশ। ১৯৭১ এর ১৪ ডিসেম্বরের নির্মম হত্যাকাণ্ডের কথা স্মরণ করে প্রতিবছর ১৪ ডিসেম্বর বাংলাদেশে পালিত হয় শহীদ বুদ্ধিজীবী দিবস। বুদ্ধিজীবী হত্যার স্মরণে বাংলাদেশের ঢাকায় বুদ্ধিজীবী স্মৃতিসৌধ স্থাপন করা হয়েছে। এছাড়া বাংলাদেশ ডাকবিভাগ বুদ্ধিজীবীদের স্মরণে একটি স্মারক ডাকটিকিটের সিরিজ বের করেছে।

শেয়ার করুন

অন্যান্য সংবাদসমূহ


প্রযুক্তি সহায়তায় BTMAXHOST