গত ১৩/০৫/২০২২ইং তারিখে দৈনিক পূর্বাঞ্চল সহ স্থানীয় দুই একটি পত্রিকা ও অনলাইন নিউজ পোর্টালে দিঘলিয়ায় টেন্ডারের আড়ালে রাস্তার দু’পাশের সরকারি গাছ চুরির হিড়িক শিরোনামে সংবাদের প্রতিবাদ করেছেন ঠিকাদার এস এম হাবিবুর রহমান তারেক।
প্রতিবাদ প্রতিবাদলিপিতে তিনি বলেছেন,আমাকে জড়িয়ে যে সংবাদ প্রকাশিত হয়েছে তা সম্পূর্ণ মিথ্যা,বানোয়াট ও উদ্দেশ্যপ্রণোদিত।আমি গত ৩১/০৩/২০২২ইং তারিখে প্রকাশ্য নিলামে ডাক মোতাবেক সর্বোচ্চ দরদাতা হিসেবে,দিঘলিয়ার গাজিরহাট ইউনিয়নের মাঝির গাতি হইতে সোনাপুর সড়কের পাশে অবস্থিত মরা,শুকনো, ঝুঁকিপূর্ণ ৩৩৭টি শিশু গাছ ক্রয় করি।অফিস আমাকে ৫/৪/২০২২ইং থেকে ৫/৫/২০২২ইং পর্যন্ত এক মাসের মধ্যে গাছ অপসারণের সময় নির্ধারণ করে দেয়।কিন্তু রমজান মাস হওয়ায় আমি সেই মোতাবেক গাছ কর্তন শেষ করতে না পারায় আমি সময় বর্ধিত করার জন্য আবেদন করি,সেই প্রেক্ষিতে দিঘলিয়া উপজেলা নির্বাহি কর্মকর্তা আমাকে এক সপ্তাহ সময় মৌখিকভাবে বর্ধিত করেন এবং নির্ধারিত সময়ের মধ্যে নির্দিষ্ট সংখ্যক গাছ কর্তন করি। উপজেলা বন কর্মকর্তা ও তার অফিসে অন্যান্য কর্মকর্তারা গাছ কাটার সময় নিয়মিত স্পটে উপস্থিত ছিলেন।নির্দিষ্ট সময়ের আগে ও পরে যদি কেহ গাছ কেটে থাকে তা আমার ওপর বর্তায় না।আমি গাছ কর্তনের আগে স্পটর্টি ঘুরে বন কর্মকর্তা,এলজিআরডি অফিস ও পরবর্তীতে ইউএনও মহোদয় কে মৌখিক ভাবে জানাই,স্পট থেকে প্রায় ৩৪থেকে ৩৫টির মত গাছ আগে ভাগেই কাটা হয়ে গেছে।এরপর আমি গাছ কাটা অবস্থায় সাত থেকে আটবার ইউএনও মহোদয় এর কাছে স্থানীয়ভাবে অভিযোগ আসে,আমি কাঁচা গাছ কাটছি। ইউএনও মহোদয় নির্দেশে তাৎক্ষণিক ভাবে বন কর্মকর্তা, মাঝির গাতির ফাঁড়ির ইনচার্জ ও গাজিরহাট তফসিল অফিসে তহশিলদার সরোজমিনে এসে এর সত্যতা না পেয়ে ইউএনও মহোদয় কে রিপোর্ট পেশ করেন।
উক্ত পত্রিকায় প্রকাশিত সংবাদটি উদ্দেশ্যপ্রণোদিত, মিথ্যা, বানোয়াট ও ভিত্তিহীন।কে বা কারা প্রতিহিংসার চরিতার্থ করার জন্য এহেন কর্মকান্ডে লিপ্ত।আমি এসএম হাবিবুর রহমান তারেক উল্লেখিত প্রতিবেদন তীব্র নিন্দা ও প্রতিবাদ জানাচ্ছি।