1. admin2@kalernatunsangbad.com : admin : Admin
  2. admin@kalernatunsangbad.com : Khairul Islam :
বুধবার, ২৯ অক্টোবর ২০২৫, ১২:৫৪ অপরাহ্ন

নেত্রকোনায় নারী উদ্যোক্তা লিজা একজন সফল নারীর এক উজ্জ্বল দৃষ্টান্ত

  • প্রকাশ কাল সোমবার, ২৭ অক্টোবর, ২০২৫
  • ১৩৩ বার পড়েছে

মোঃ আলম খান,নেত্রকোনা প্রতিনিধিঃ

নেত্রকোনায় আফরোজা আক্তার লিজা যেখানে নিজের জীবনই চলছিনা অতচ উদ্যোক্তা এখন টানছেন অর্ধশত নারীকে। যিনি নারী উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে নিয়েছেনে আর্থিক সক্ষমতায় তেমনি অর্ধশত অসচ্ছল নারীকেও স্বাবলম্বী হতে টেনে তুলছেন। নেত্রকোণা সদরের প্রত্যন্ত গ্রাম পঁচাশিপাড়া গ্রামে এক রক্ষণশীল পরিবারে জন্ম। বিয়ের পর টানাপোড়েনে স্বামীর সংসারেও টিকতে পারেননি। এক সন্তানকে নিয়ে একদিকে রক্ষণশীল পরিবার আরেকদিকে সংসার ভেঙ্গে যায়। এমন পরিস্থিতিতে পরতে পরতে থাকা বাঁধা ডিঙ্গিয়ে আজ সফল নারী উদ্যোক্তা। নিজে হয়েছেন আত্মনির্ভরশীল। ২০০৩ সালে এসএসসি পাশ করার পর পারিবারিক অনীহায় ইচ্ছে থাকার পরও আর কলেজ জীবনে প্রবেশ করতে পারেননি। ২০০৭ সালে বিয়ে দিয়ে দেয় পরিবার। তখনও আশা ছিল স্বামী,সন্তান নিয়ে সুখের এক জীবন অতিবাহিত করবেন। কিন্তু সংসারে স্বামীর অবহেলা, লাঞ্ছনা,নিপীড়ন হয়ে দাঁড়ায় নিত্যদিনের। দিনের পর দিন এভাবেই এক সন্তানকে নিয়ে ৮ বছর কাটানোর পর আর হয়ে উঠেনি সংসারে থাকা। টিকতে না পেরে সন্তানকে নিয়ে বাবার বাড়ি ফিরে নেমে পড়েন জীবনের অসম যুদ্ধে। বাবার পঁচাশীপাড়ার গ্রামের বাড়ি থেকে নেত্রকোণা শহরের মালনীরোডর পাটপট্রি এলাকার বাবার বাসায় উঠেন। শৈশবের রপ্ত থাকা সুঁই-সুতাকেই জীবনের পরবর্তী গল্পের আঁধার বানিয়ে এগোতে শুরু করেন। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তরসহ অন্যান্য অধিদপ্তর থেকে আফরোজা আক্তার লিজা। যিনি নারী উদ্যোক্তা হিসেবে নিজেকে নিয়েছেনে আর্থিক সক্ষমতায় তেমনি অন্তত অর্ধশত জন অসচ্ছল নারীকেও স্বাবলম্বী হতে টেনে তুলছেন। নেত্রকোণা সদরের প্রত্যন্ত গ্রাম পঁচাশিপাড়া গ্রামে এক রক্ষণশীল পরিবারে জন্ম। বিয়ের পর টানাপোড়েনে স্বামীর সংসারেও টিকতে পারেননি। এক সন্তানকে নিয়ে একদিকে রক্ষণশীল পরিবার আরেকদিকে সংসার ভেঙ্গে যায়। এমন পরিস্তিতির পরতে পরতে থাকা বাঁধা ডিঙ্গিয়ে আজ সফল নারী উদ্যোক্তা। নিজে হয়েছেন আত্মনির্ভর। ২০০৩ সালে এসএসসি পাশ করার পর পারিবারিক অনীহায় ইচ্ছে থাকার পরও আর কলেজ জীবনে প্রবেশ করতে পারেননি। ২০০৭ সালে বিয়ে দিয়ে দেয় পরিবার। তখনও আশা ছিল স্বামী,সন্তান নিয়ে সুখের এক জীবন অতিবাহিত করবেন। কিন্তু সংসারে স্বামীর অবহেলা,লাঞ্ছনা,নিপীড়ন হয়ে দাঁড়ায় নিত্যদিনের। দিনের পর দিন এভাবেই এক সন্তানকে নিয়ে ৮ বছর কাটানোর পর আর হয়ে উঠেনি সংসারে থাকা। টিকতে না পেরে সন্তানকে নিয়ে বাবার বাড়ি ফিরে নেমে পড়েন জীবনের অসম যুদ্ধে। নিজেকে দক্ষ হিসেবে গড়ে তোলেন। যুব উন্নয়ন অধিদপ্তর থেকে বাটিক,বিউটিফিকেশন,সেলাইসহ বিভিন্ন কাজে নেন প্রশিক্ষণ। এছাড়াও যুব উন্নয়ন ও বাংলাদেশ ক্ষুদ্র ও কুঠির শিল্প কর্পোরেশন থেকে প্রশিক্ষণ নিয়ে নিজেকে আরো সফলতার দিকে এগিয়ে নিয়ে যায়। নারীদের স্বাবলন্বী করার যার চিন্তা ভাবনা এমন নারী উদ্যোক্তাদের সরকারীভাবে সাহায্যে সহযোগিতা করা সকলে প্রত্যাশা করে।

শেয়ার করুন

অন্যান্য সংবাদসমূহ


প্রযুক্তি সহায়তায় BTMAXHOST