-নূরুন্নাহার নুর খুব সাধারণ মেয়ে বটেভিখেরি তো নয়,সত্যি টা বলতে তবেকরবো কেনো ভয়। হউক সে দেশের কোনবড় অফিসার,সর্বদাই মানবো কেনোতারই ভুল বিচার। তাহার উপর নির্ভর করেচলতে হয় যাদের,তার আগমনে ভয়
অধ্যক্ষ ড. গোলসান আরা বেগম কোথাও ভালোবাসার স্বস্তি নেইকেন অস্থিরতা হুলস্থুল ভয়ার্ত ক্ষুধালন্ডভন্ড করে দেয় কবিতার খাতাচোখকে চোখ, হাতকে হাত গলাটিপে ধরে। চাঁদের কলংকের দিকে চেয়ে থাকেঅভিমানি প্রেমিকাএঁকে দেয় রক্ত
(উৎসর্গ ঃ পরপারে চলে যাওয়া “তনয় কুমার ভৌমিক ” কে ) অধ্যক্ষ ড. গোলসান আরা বেগম মৃত্যু একটি বিভীষিকাময় জমদূতের নামমৃত্যু চির সত্য,কঠিন ক্লান্তি মাখামৃত্যুকে রুখে দাঁড়ানোঅগ্রাহ্য করা সাধ্য কার?
সাবরীন সুলতানা লাভলী ভালোবাসার শুভ পরিণয়ে নারীপায় সুপ্ত ভ্রুনের নিমন্ত্রণ,শত স্বপ্ন চোখে নিয়ে,কত কষ্ট নিরবে সয়ে।১০মাস১০দিন পরে শোনতে পায়,নবজাতকের কান্নার নিমন্ত্রণ।হাজারো যন্ত্রণা ভুলে নারাী পায়,আতুর ঘরে থাকার আমন্ত্রণ।একটু সুখ একটু
অধ্যক্ষ ড. গোলসান আরা বেগম ঠোঁটে গড়াগড়ি খায় প্রতিবাদী শব্দকাকে শোনাবে — স্বপ্নের কান্নাটলমল চোখের চাহনী দেখেতুমিই বুঝতে পারো — তুমি মা না। মুক্তির বাণী জাগ্রত বিবেক বোধকুড়ালের আঘাতে করে
সাবরীন সুলতানা (লাভলী) তুমি হবে কি আমার মাথার খোঁপারকাটা?বিশ্বাস করো, সব সম্পর্কে ফেলে দিবো ভাঁটা,রোজ রাতে নিয়ম করে তোমায় পড়বো আমার চুলে,তুমি এক নিমিষেই সকল কিছু ফেলে আসবে ভুলে।নিয়ম করে
—ইউসুফ ইকবাল জুয়েল বিত্তশালীর ,ইফতার যেন মহা আয়োজন,টেবিল ভর্তি বাহারি খাবার, তবুআরও কিছু প্রয়োজন!ঝাল -মিষ্টি নানা স্বাদের ইফতার চলে রোজ,অনাহারীর মুখে জুটেনা খাবার,কেউ নেয়না তাদের খোঁজ?সাহরিতে মরিচ পান্তা,ইফতারে শুধু পানি,দরিদ্ররা
–ইউসুফ ইকবাল জুয়েল তোমাকে পাওয়ার জন্যে,,,হে আমার প্রেম, হে আমার স্বাধীনতা।ভীতিহীন উন্মাদনা,নিদ্রাহীন অস্হিরতাঅস্তিত্ব ?প্রবল সংকটে নিমজ্জিত ,হাতের মুঠোতে নিয়েছি আমার প্রাণ,মৃত্যু কে করেছি নিত্য সঙ্গি।হায়েনার বিষাক্ত বিষ দাত,মানচিত্রে শকুনের ভয়াল
নজরুল ইসলাম তোফা নৈতিকতা এবং মূল্যবোধের অবক্ষয় বর্তমানে সোস্যাল মিডিয়াতেও সবচেয়ে বড় সমস্যা হয়ে দাঁড়িয়েছে। মানুষ ‘সামাজিক জীব’ একথা আমরা বলে থাকি। কিন্তু আমি বলবো যে,- মানুষ হিংসুটে জীব। মানুষদের
আনোয়ারুল কবীর বাবলু। নারী তুমি জগত মাতাতোমার জঠরে পেঁচিয়ে পৃথিবীর আলো দেখে জগতের সব শিশু। তোমার আদর যত্ন, স্নেহ ভালোবাসায় লালিত হয সকল সন্তান।তোমার বুকের দুগ্ধ হয় পৃথিবীর প্রথম খাবার।তাইতো