!হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী সালাতুত তাসবিহ অত্যন্ত গুরুত্বপূর্ণ ইবাদাত।যে নামাজে বারবার ‘সুবহানাল্লাহি ওয়াল হামদুলিল্লাহি ওয়া লা ইলাহা ইল্লাল্লাহু ওয়াল্লাহু আকবার’ তাসবিহটি পড়া হয়, তাকে সালাতুত তাসবিহ বলেন।জীবনে অনন্ত একবার ফজিলত
হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী আমরা রুকুতে বলি “সুবহানা রব্বিয়াল আযীম”। অর্থঃ “আল্লাহ আপনি কতই না পবিত্র এবং আপনি সবচেয়ে শক্তিধর।” আমরা সিজদায় বলি, “সুবহানা রাব্বিয়াল আ’লা’. অর্থঃ ”আল্লাহ আপনি কতই
নূরুন্নাহার শবে বরাত রাতটা এলোমুসলমানদের দ্বারে,জানি না সেই রাতে মালিকনিবেন কেড়ে কারে। দাও গো মালিক সুযোগ মোদেরতুলি এই দুটি হাত,চাইতে পারি তোমার কাছেসন্ধ্যা থেকে ঐ প্রাত। একটা বছর ঘুরে আবারশবে
। দুধরচকী। মায়ের ভাষার কথা বলা মানুষের সহজাত প্রবৃত্তি। মাতৃভাষা মহান আল্লাহর অপার দান।এ ভাষা দিয়ে মানুষ নিজের মনের ভাষা প্রকাশ করে। তাই ইসলাম মায়ের প্রতি যেমন অকৃত্রিম শ্রদ্ধাবোধের শিক্ষা
হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী ‘রজব’ হলো আল্লাহ তায়ালার বিশেষ অনুগ্রহের মাস। রজব মাস বান্দার গুনাহ মাফের মাস। রজব মাসের সঙ্গে ইসলামের অতীত ইতিহাস, সংস্কৃতি ও ঐতিহ্য জড়িয়ে আছে। হযরত রাসূল
! হাফিজ মাছুম আহমদ দুধরচকী। প্রতিটি নতুন সকালেই কল্যাণের ফুল ফোটে, পাখিরা কল্যাণের খোঁজে ছোটে, তাদের ঠোঁটে মহামহীয়ান আল্লাহর তাসবিহ রব ওঠে। মুমিনরা মহান আল্লাহকে সিজদা করার মাধ্যমে সেদিনের যাবতীয়
দুধরচকী পবিত্র কোরআনে মানুষের পূর্ণাঙ্গ জীবনব্যবস্থা নিয়ে বলা হয়েছে। এমনকি ইহকাল ও পরকাল নিয়েও দেওয়া হয়েছে অনেক বার্তা। সেগুলোতে একাধিকবার মুমিনদের নির্ভয় ও দুশ্চিন্তা থেকে মুক্তির সুসংবাদ দেওয়া হয়েছে। বিশেষ
দুধরচকী রাসুল সাল্লালাহু আলাইহি ওয়াসাল্লাম ছিলেন সুন্দরতম চরিত্রের অধিকারী। এ ক্ষেত্রে তিনি ছিলেন সত্যিকার অর্থেই অতুলনীয়। বিধর্মীরা ও তাঁর সুন্দর চরিত্র ও মানবিক গুণাবলির প্রশংসা করেছেন। মহানবী (সা.) বলেছেন, কিয়ামতের
দুধরচকী পবিত্র কোরআনে আল্লাহ রাব্বুল আলামিন ইরশাদ করেন, (তিনিই) আল্লাহ, যিনি ছাড়া কোন উপাস্য নেই। তিনি চিরঞ্জীব-জীবনদাতা ও চিরস্থায়ী-স্থিতিদাতা। তন্দ্রা ও নিদ্রা তাকে আচ্ছন্ন করতে পারে না। আকাশসমূহে যা আছে
!দুধরচকী। সবচেয়ে বেশি সুসম্পর্ক হবে যার সঙ্গে তিনি হলেন মহান আল্লাহ তায়ালা। যিনি মানুষকে মায়ের এক অন্ধকার গর্ভে দীর্ঘ সময়ে রহমতের চাদরে ঢেকে রেখে ধারাবাহিক কার্যপ্রণালীর মাধ্যমে দুনিয়াতে আসার সুযোগ