নিজস্ব প্রতিনিধি:
কিশোরগঞ্জ জেলার বাজিতপুর উপজেলার মাইজচর ইউনিয়নের কয়েকটি ওয়ার্ডের মেম্বারসহ স্থানীয় লোকজন চেয়ারম্যানের বিরুদ্ধে বিভিন্ন অভিযোগ এনে অপসারণের দাবিতে জেলা প্রশাসকের নিকট অভিযোগ দায়ের করেছে।
অভিযোগে জানাযায়,চেয়ারম্যান একাধিক মামলার আসামি গ্রেফতার ভয়ে পলাতক থাকায় ইউনিয়ন পরিষদে বিভিন্ন কাজের সমস্যা হচ্ছে। এমনকি জন্ম নিবন্ধন, মৃত্যু সদন, নাগরিক সার্টিফিকেটসহ সকল ধরনের সেবা থেকে সাধারণ লোকজন বঞ্চিত। ফলে সাধারণ নাগরিকগের সাথে প্রতিনিয়ত পরিষদে ঝগড়া ফেসাদ লেগেই আছে।
আরো জানা যায় কিশোরগঞ্জ জেলা বাজিতপুর উপজেলা মাইজচর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তাবারক মিয়া, আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে ইউপি চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে।
একাধিক মামলা আসামি অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান তাবারক মিয়া। সে গত ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট সরকার পতনের পর হতে ইউনিয়ন পরিষদে অনুপস্থিত থাকায় পরিষদের সব কার্যক্রমে দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। দ্রুত তাকে অপসারণ করে প্রশাসক ও প্যানেল চেয়ারম্যান নিয়োগের দাবি করেন এলাকাবাসী।
কিশোরগঞ্জ জেলা বাজিতপুর উপজেলা মাইজচর ইউনিয়নের চেয়ারম্যান তাবারক মিয়াকে প্রত্যাহার ও গ্রেপ্তারের দাবিতে মানববন্ধনসহ অনেক কর্মসুচী পালন করেছেন এলাকাবাসী। তার মাঝে গত মঙ্গলবার ১৮ নভেম্বর দুপুরে মাইজচর ইউনিয়ন পরিষদের সামনে এক মানববন্ধন অনুষ্ঠিত হয়।
এসময় মোঃ কাইয়ুমের পরিচালনায়,বক্তব্য রাখেন,দন মিয়া মেম্বার, এরশাদ মেম্বার, এনাম মেম্বার, আলী আকবর মেম্বার, মামুনসহ এলাকাবাসী।
বক্তারা বলেন আওয়ামী লীগের প্রভাব খাটিয়ে ভোট চুরিকরে ইউপি চেয়ারম্যান হয়েছেন। তার বিরুদ্ধে বিভিন্ন দুর্নীতি ও চাঁদাবাজির অভিযোগ রয়েছে।
এমনকি একাধিক মামলা আসামি অভিযুক্ত ইউপি চেয়ারম্যান তাবারক মিয়া। সে গত ৫ আগস্ট ফ্যাসিস্ট সরকার পতনের পর হতে ইউনিয়ন
পরিষদে অনুপস্থিত থাকায় পরিষদের সব কার্যক্রম দুর্ভোগ সৃষ্টি হয়েছে। দ্রুত তাকে অপসারণ করে প্রশাসক ও প্যানেল চেয়ারম্যান নিয়োগের দাবি জানান এলাকাবাসী।
এব্যাপারে মাইজচর ইউনিয়ন পরিষদের সচিব আলমগীর হোসেন বলেন আমি আগস্ট মাসে যোগদান করেছি, আমি আসার পরে চেয়ারম্যান একদিনো পরিষদে আসেনি।
এলাকাবাসী বলেন অপসারণ ছাড়া ইউনিয়নের প্রশাসনিক কার্যক্রম স্বাভাবিক হবে না। তাকে দ্রুত অপসারণ করতে কর্তৃপক্ষের নিকট অভিযোগ দায়ের করা হয়েছে।