মোহাম্মদ মাসুদ
চট্টগ্রাম কর্ণফুলী নদীর উভয় তীরে আইন-শৃঙ্খলা পরিস্থিতির নিরাপত্তা নিশ্চিত করতে। বন্দরের সকল কার্যক্রম আরো সুরক্ষা সুবিধাজনক নিরাপত্তায় উন্নতি।ও সুবিধাজনক কার্যক্রমের সহায়তায় বন্দরের কার্যক্রমে আরও কার্যকরী সক্রিয়তায় গতিশীলতা ডাঙ্গার চর নৌ-তদন্ত কেন্দ্র চালু করা হয়েছে।
আজ,৪ফেব্রুয়ারি,ডাঙ্গার চর নৌ-তদন্ত কেন্দ্র উদ্বোধন করেন,চৌধুরী আব্দুল্লাহ আল-মামুন, বিপিএম (বার), পিপিএম, মাননীয় ইন্সপেক্টর জেনারেল অব পুলিশ, বাংলাদেশ।
এতে করে বন্দরের সকল কার্যক্রম আরো সুরক্ষা সুবিধাজনক নিরাপত্তায় উন্নতি হবে। অনুকূল পরিস্থিতি প্রতিকূলে আসবে বলে সকলের আশাবাদী।
চারটি নৌ-তদন্ত কেন্দ্র হলো ডাঙ্গার চর,চাক্তাই, রাঙ্গাদিয়া ও গুপ্তখাল নৌ-তদন্ত কেন্দ্র। চারটি নৌ-তদন্ত কেন্দ্রের মধ্যে চট্টগ্রাম বন্দর কর্তৃপক্ষ ডাঙ্গার চর ও চাক্তাই নৌ তদন্ত কেন্দ্রের জন্য ভূমি বরাদ্দ করে। রাঙ্গাদিয়া ও গুপ্তখাল নৌ-তদন্ত কেন্দ্রের ভূমি বরাদ্দ প্রক্রিয়াধীন রয়েছে।
বন্দর কার্যক্রম ও নদীর কর্ণফুলীর দুই পাশ নিরাপত্তায় চট্টগ্রাম বন্দরের মূল অপারেশনাল এরিয়াকে শাহ আমানত ব্রিজ হতে বহিঃ নোঙ্গর পর্যন্ত কর্ণফুলী নদীর উভয় তীরে সুবিধাজনক স্থানে দুটি করে মোট চারটি নৌ-তদন্ত কেন্দ্র নির্মাণে গত ২০০২ সালের ৯ জানুয়ারি সরকারি সিদ্ধান্ত গৃহীত হয়।
রাজস্ব বাজেটের আওতায় ডাঙ্গার চর নৌ-তদন্ত কেন্দ্রে টাইপ-১ অনুযায়ী ৬ তলা ভিত বিশিষ্ট ২ তলা ভবন নির্মাণ করা হয়েছে। প্রতিটি নৌ-তদন্ত কেন্দ্রে ২জন এসআই (নিরস্ত্র), ২ জন এএসআই (নিরস্ত্র), ২ জন এএসআই (সশস্ত্র), ৩০ জন কনস্টেবল, একজন বাবুর্চি ও একজন পরিচ্ছন্নতাকর্মীসহ মোট ৩৮ জন জনবল মঞ্জুর করা হয়। চারটি নৌ তদন্ত কেন্দ্রের মোট জনবলের সংখ্যা ১৫২।