1. admin2@kalernatunsangbad.com : admin : Admin
  2. admin@kalernatunsangbad.com : Khairul Islam :
শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫, ১২:২০ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বহমান বাংলা পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা বরেণ্য শিক্ষাবিদ মো. জিয়াউর রহমান’র ওফাতে গভীর শোক প্রকাশ লিবিয়া থেকে ফের ৩১০ জন বাংলাদেশীকে দেশে প্রেরন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে শামীম তালুকদারের সংবাদ সম্মেলন হোসেনপুর প্রেসক্লাব পেলো নতুন কমিটি শেষ কর্ম দিবসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে বিদায় লিবিয়ার ভুমধ্যসাগরে নৌকাডুবিতে ১৮ জনের মৃত্যুজীবিত উদ্ধার ৬৪ বেলাবোতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত লিবিয়া থেকে ফের ১৫৩ জন বাংলাদেশিকে দেশে পেরন কুলিয়ারচরে জাকের পার্টির সমাবেশ তাড়াইলে আন্তঃ ধর্মীয় সম্প্রীতি সংলাপ অনুষ্ঠিত

হোসেনপুরে ভাইবোনকে কুপিয়ে হত্যার প্রধান আসামির আদালতে আত্মসমর্পণ

  • প্রকাশ কাল মঙ্গলবার, ১৮ জুলাই, ২০২৩
  • ২২৮ বার পড়েছে


সঞ্জিত চন্দ্র শীল
হোসেনপুর (কিশোরগঞ্জ) প্রতিনিধিঃ কিশোরগঞ্জের হোসেনপুরে ভাইবোনকে নৃশংসভাবে কুপিয়ে হত্যার ঘটনায় দায়ের করা মামলার প্রধান আসামি মো. আব্দুল কাদির (৫১) আদালতে আত্মসমর্পণ করেছেন। সোমবার (১৭ জুলাই) বিকেলে কিশোরগঞ্জের সিনিয়র জুডিসিয়াল ম্যাজিস্ট্রেট জিন্নাত আরা আক্তারের আদালতে তিনি আত্মসমর্পণ করে জামিনের আবেদন করেন।
শুনানি শেষে বিচারক জামিন নামঞ্জুর করে কারাগারে পাঠানোর আদেশ দেন। পরে তাকে কিশোরগঞ্জ জেলা কারাগারে পাঠানো হয়।
জোড়া খুনের মামলার প্রধান আসামি মো. আব্দুল কাদির হোসেনপুর উপজেলার সাহেদল ইউনিয়নের উত্তর কুড়িমারা গ্রামের মৃত হোসেন আলীর ছেলে।এর আগে গত শুক্রবার ও শনিবার ওই মামলার প্রধান আসামি মো. আব্দুল কাদিরের স্ত্রী ফরিদা ইয়াসমিন ও তাদের তিন ছেলে ইমরান (২৬), আরমান (১৯) ও এমরান (১৬) কে গ্রেপ্তার করে পুলিশ।
পুলিশ জানায়, হোসেনপুর উপজেলার সাহেদল ইউনিয়নের উত্তর কুড়িমারা গ্রামে শামসুল ইসলাম ও তার আপন ছোটভাই আব্দুল কাদিরের মধ্যে জমি সংক্রান্ত পূর্ব বিরোধ ছিল।গত ১২ জুলাই বিকেলে বিরোধপূর্ণ জমিতে আব্দুল কাদির কয়েকটি চারাগাছ রোপন করেন। একইসঙ্গে বড়ভাই শামসুল ইসলামের লাগানো কয়েকটি চারা কেটে ফেলেন। এসব নিয়ে তখন দুপক্ষের মধ্যে ঝগড়া হয়।
পরদিন ১৩ জুলাই ভোরে বাকি চারা লাগাতে গিয়ে আব্দুল কাদির দেখেন, তার আগের লাগানো চারাগুলো উপড়ে ফেলা হয়েছে। এতে তারা ক্ষিপ্ত হয়ে দেশীয় অস্ত্রশস্ত্র নিয়ে শামসুল ইসলামের পরিবারের ওপর হামলা চালায়।হামলায় মাহমুদুল হাসান আলমগীর (৩০) ঘটনাস্থলেই মারা যান। গুরুতর আহত ছোটবোন নাদিরা আক্তার ময়মনসিংহ মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতালে মৃত্যুবরণ করেন।এছাড়া হামলায় নিহতদের দুই ভাই হুমায়ুন কবির ও সালমান এবং মা শাহিদা আক্তার ও বাবা শামসুল ইসলাম গুরুতর আহত হন। এ ঘটনায় নিহতদের বাবা শামসুল ইসলাম বাদী হয়ে হোসেনপুর থানায় তার ছোটভাই আবদুল কাদিরসহ মোট সাতজনকে আসামি করে একটি হত্যা মামলা দায়ের করেন।

শেয়ার করুন

অন্যান্য সংবাদসমূহ


প্রযুক্তি সহায়তায় BTMAXHOST