শুক্রবার, ৩১ জানুয়ারী ২০২৫, ১২:০৯ পূর্বাহ্ন
কান্দি ইউনিয়ন এর বিভিন্ন স্থানে জমে উঠেছে জমজমাট জুয়ার আসর।
-
প্রকাশ কাল
শুক্রবার, ২৫ মার্চ, ২০২২
-
৩৬৪
বার পড়েছে
বিভিন্ন স্থানে জমে উঠেছে জমজমাট জুয়ার আসর। এদের কর্মকাণ্ড দেখলে মনে হবে যেন,একেকটি মিনি ক্যাসিনো।
দৈনিক তোকদার নিউজ.কম-এর,প্রতিষ্ঠাতা ও ব্যবস্থাপনা, পরিচালক।
- প্রতিষ্ঠাতা চেয়ারম্যান :মোঃ মোশারফ হোসেন তোকদার।
- বিশেষব্যবস্থাপনায়:সমাজসেবক,৯নংকান্দি ইউনিয়নএর,নবনির্বাচিত,তরুণ,চেয়ারম্যান,জনাব,মোঃ আব্দুস,সালাম,আজাদ,জুয়েল।
- সম্পাদক :মোঃ নজরুল ইসলাম খান।সভাপতি বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ৯ নং কান্দি ইউনিয়ন শাখা।
- সহ-সম্পাদক :মোঃ হাইফুল ইসলাম খান ইকবাল -সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ ৯নং কান্দি ইউনিয়ন শাখা।
- প্রধান উপদেষ্টা :মোঃ আব্দুল্লা আল মাহমুদ মিলন,সম্পাদক বাংলাদেশ আওয়ামীলীগ পীরগাছা উপজেলা।
- বিশিষ্ট সমাজসেবক :মোঃ সৈয়দ সালেউল আলম কাজল।
- ব্যবস্থাপনা পরিচালক :মোঃ এম,খোরশেদ আলম,সভাপতি প্রেসক্লাব পীরগাছা।
- বিশিষ্ট ব্যবসায়ী :মোঃ শাহ আলম মিয়া,৯নং কান্দি ইউনিয়ন বিট পুলিশিং কমিটির সভাপতি,পীরগাছা, রংপুর।
- আইন বিষয়ক উপদেষ্টা :এডভোকেট মোঃ ফজলুল হক ফাহিম,রংপুর জজ কোর্ট।
- বার্তা সম্পাদক :মোঃ রফিকুল ইসলাম লাভলু,রংপুর বিভাগীয় স্টাফ রিপোর্টার।
- নির্বাহি সম্পাদক :মোঃ মোকলেছুর রহমান মৃধা।
- নিউজ ইডিটর :মোঃ লিমন তোকদার।
বিভিন্ন স্থান থেকে আসা উঠতি বয়সী যুবক থেকে শুরু করে মধ্যবয়সী বিভিন্ন শ্রেণি-পেশার মানুষ যোগ দেন জুয়ার আড্ডায়।ভয়ঙ্কর বিষয় হলো জুয়ায় আড্ডায় স্কুল পড়ুয়া কিশোররাও আসে।আবার জুয়া খেলার পাশাপাশি চলে রাতভর মাদকসেবন।জুয়াড়িদের মাধ্যমে বিভিন্নভাবে হয়রানীর শিকার হতে হচ্ছে এলাকাবাসীদের। প্রতিবাদ করেও মিলছে না কোনো প্রতিকার।তবে প্রশাসন বলছে জুয়া ও মাদক নিরাময়ে নিয়মিত টহল দিচ্ছে আইনশৃঙ্খলা বাহিনী।
অনুসন্ধানে জানা যায়,কান্দির তেয়ানী মনিরাম এলাকায় বিভিন্ন জায়গায় এক প্রকার প্রকাশ্যাই চলে জুয়ার আসর,এলাকায় প্রতিরাতেই বসে জুয়ার আসর।এর মধ্যে সবচেয়ে বেশি জুয়ায় আসক্ত কান্দি ইউনিয়ন। ঘর-বাড়ি ছাড়াও হাওরে জমে জুয়ার আড্ডা।আসর বসে বলে অভিযোগ স্থানীয়দের।
এদিকে,অনেকে জুয়া ও মাদকের অভয়ারণ্য বলে থাকেন। এই উপজেলার অধিকাংশ গ্রামেই বসে জুয়ার আসর। আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কঠোরতায় সেখানে জুয়া ও মাদকের সয়লাব হ্রাস পেলেও এখনও অনেক স্থানে নিরাপদেই চলে জুয়ার আসর।
জুয়াড়িদের বিচরণ থেকে পিছিয়ে নেই শীমুল তলা,তালের হাট,বালার দিঘিও।
জানা গেছে,উপজেলার প্রতিটি জুয়ার আসরেই বিভিন্ন স্থান থেকে যুবক থেকে শুরু করে মধ্য বয়সীরা পর্যন্ত অংশগ্রহণ করেন।প্রশাসন ট্যাকেল দেওয়ার নামে প্রতিটি জুয়ার আসর থেকে মাসোয়ারা নিচ্ছেন সুশীল সমাজের পরিচয়ধারী এক শ্রেণির অসাধু গোষ্ঠী।যাদের মধ্যে রয়েছেন ক্ষমতাসীন রাজনৈতিক দলের নেতা-কর্মী,সমাজসেবক,নামধারী সাংবাদিক ও মানবাধিকার কর্মীও।আইনশৃঙ্খলা বাহিনীর কিছু অসাধু সদস্যরাও জুয়াড়িদের কাছ থেকে মাসোয়ার নেন বলেও অভিযোগ রয়েছে।
এবং ব্যাপারটি চেয়ারম্যান সাহেব কে অবহিত করা হয়েছে।চেয়ারম্যান সাহেব বলেন যে,এই ইউনিয়ন থেকে জুয়া,মাদক,বাল্যবিবাহ বন্ধ করব ইনশাআল্লাহ।
এ সমস্ত অনৈতিক কর্মকাণ্ড বৃদ্ধি পাওয়ায় এলাকার পরিবেশ নষ্ট হচ্ছে।পাশাপাশি ধ্বংস হয়ে যাচ্ছে অনাগত ভবিষ্যৎ।
বিভিন্ন স্থানে স্কুল পড়ুয়া শিক্ষার্থীরাও জড়িয়ে পড়ছেন জুয়া ও মাদকের দুনিয়ায়।জুয়া ও মাদকের টাকা জোগাড় করতে গিয়ে মা-বাবাকে নির্যাতন,চুরি,ডাকাতি ও ছিনতাই পর্যন্ত করছে এসব শিক্ষার্থীরা।তাদের উৎপাতে বাড়ির আঙ্গিনায় ফলানো শাক-সবজি ও মাছ পর্যন্ত রাখতে পারছেন না অনেকে।
শেয়ার করুন
অন্যান্য সংবাদসমূহ
প্রযুক্তি সহায়তায় BTMAXHOST