বাজিতপুরে ২২ বছর পর বিএনপির দ্বিবার্ষিক সম্মেলনে সভাপতি ইকবাল ও সম্পাদক মনির
- প্রকাশ কাল বুধবার, ২০ আগস্ট, ২০২৫
- ১৩৫ বার পড়েছে
সাব্বির আহমদ মানিক বাজিতপুর কিশোরগঞ্জ প্রতিনিধি:
কিশোরগঞ্জের জেলা বাজিতপুর উপজেলা বিএনপির দীর্ঘ ২২ বছর পর বাংলাদেশ জাতীয়তাবাদী দল (বিএনপি)-এর দ্বিবার্ষিক সম্মেলন অনুষ্ঠিত হয়েছে। বাজিতপুর উপজেলা ও পৌর বিএনপির উদ্যোগে বুধবার (২০ আগস্ট) দুপুরে জহুরুল ইসলাম মেডিক্যাল কলেজ হাসপাতাল মাঠে এই সম্মেলনের আয়োজন করা হয়।সম্মেলনে সভাপতিত্ব করেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সদস্য ও বাজিতপুর উপজেলা বিএনপির সভাপতি শেখ মুজিবুর রহমান ইকবাল। প্রধান অতিথি হিসেবে উপস্থিত থেকে সম্মেলনের উদ্বোধন করেন কেন্দ্রীয় বিএনপির সাংগঠনিক সম্পাদক ও কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সভাপতি মোঃ শরীফুল আলম।প্রধান অতিথির বক্তব্যে বিএনপির যুগ্ম মহাসচিব ও ময়মনসিংহ বিভাগের প্রধান সমন্বয়কারী হাবিব উন-নবী খান সোহেল বলেন “দেশের গণতন্ত্র পুনরুদ্ধার ও মানুষের ভোটাধিকার প্রতিষ্ঠায় বিএনপির নেতাকর্মীদের ঐক্যবদ্ধ থাকতে হবে। জনগণের শক্তিই আমাদের সবচেয়ে বড় শক্তিএছাড়াও বিশেষ অতিথি হিসেবে বক্তব্য রাখেন কিশোরগঞ্জ জেলা বিএনপির সাধারণ সম্পাদক মাজহারুল ইসলাম, যুগ্ম সম্পাদক ও সদর বিএনপির সভাপতি খালেদ সাইফুল্লাহ সোহেল, সহ-সভাপতি জাহাঙ্গীর মোল্লা, সাংগঠনিক সম্পাদক হাজী মোঃ ইসরাইল, সহ-সভাপতি রুহুল হোসাইন ও রুহুল আমিন আকিল, কৃষক দলের কেন্দ্রীয় সহ-সভাপতি হাজী মোঃ মাসুক, বাজিতপুর পৌর বিএনপির সভাপতি এহসান কুফিয়া, ঢাকা উত্তর মহানগর শ্রমিক দলের আহবায়ক মোঃ সুমন ভূইয়া, নিকলী উপজেলা বিএনপির সভাপতি এ্যাড. বদরুল মোমেন মিঠু, কটিয়াদি উপজেলা বিএনপির সভাপতি তোফাজ্জল হোসেন খান দীলিপ, জেলা যুবদলের সাধারণ সম্পাদক আব্দুল্লাহ আল মাসুদ সুমন, বাজিতপুর উপজেলা যুবদলের ভারপ্রাপ্ত আহবায়ক মোরতুজ আলী সুমন, ছাত্রদলের উপজেলা আহবায়ক শাহরিয়ার শামিম, মুজিবুর রহমান মঞ্জু স্মৃতি সংসদের সভাপতি মোস্তাফিজুর রহমান মামুন, যুবদলের সাবেক সভাপতি অধ্যাপক তফাজ্জল হোসেন বাদল, উপজেলা বিএনপির যুগ্ম আহবায়ক মোস্তফা আমিনুল হক, সমাজসেবক ও উপজেলা বিএনপির সদস্য মোঃ ইকবাল হোসেন প্রমুখ। অনুষ্ঠান পরিচালনা করেন আমাদের সকলের প্রিয় নেতা উপজেলা বিএনপির ১ নং যুগ্ন আহবায়ক মনিরুজ্জামান মনির সম্মেলনকে কেন্দ্র করে সকাল থেকেই শহর ও ইউনিয়নের বিএনপি নেতাকর্মীরা মিছিল, ব্যানার ও ফেস্টুন নিয়ে মাঠে সমবেত হন। চারপাশে শ্লোগানে শ্লোগানে মুখর হয়ে ওঠে পুরো এলাকা। শহরের বিভিন্ন মোড়ে মোড়ে নির্মিত তোরণ ও নেতা-কর্মীদের উপস্থিতিতে অনুষ্ঠানস্থল উৎসবমুখর পরিবেশ সৃষ্টি হয়
