আঃ হামিদ মধুপুর টাঙ্গাইল প্রতিনিধিঃ
টাঙ্গাইলের মধুপুর পৌর শহরের আনারস চত্বর হতে ময়মনসিংহ রোড, জামালপুর ও টাঙ্গাইল মহাসড়ক সহ বিভিন্ন অলিগলিতে হোটেল রেস্তোরাঁ, চায়ের দোকান ও রাস্তার পাশ দিয়ে বসানো ফুসকা হালিমের দোকানের ময়লাযুক্ত পানি রাস্তায় ফেলে পরিবেশ নষ্ট করা হচ্ছে।
পচা দুর্গন্ধ জনিত পানির কারনে অনেক পথচারী দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন।
মধুপুর শহরের বাসিন্দা মৌলানা হাফিজ উদ্দিন জানান, ফজরের নামাজ পড়ার জন্য রাস্তায় বের হলে মাঝে মধ্যেই গাড়ির চাকার পানি ছিটকে শরীরে এসে পড়ে, তখন পুনরায় বাসায় গিয়ে কাপড় চোপর বদলিয়ে মসজিদে যেতে হয়।
তিনি আরও জানান, পৌরসভার ড্রেন থাকা সত্বেও যারা রাস্তায় পানি ফেলে তাদের বিরুদ্ধে আইনানুগ ব্যবস্থা নেওয়ার প্রয়োজন।
সরেজমিনে গিয়ে দেখা যায়, মধুপুর পৌরসভাধীন টেংরি কাঠালতলী মোড় হতে থানা মোড়, থানা মোড় হতে চাড়ালজানি এবং বাসস্ট্যান্ড হতে উপজেলা স্বাস্থ্য কমপ্লেক্স পর্ষন্ত রাস্তার উপর ফেলা হয়েছে হোটেল রেস্তোরাঁ ও চায়ের দোকানের পচা দুর্গন্ধ জনিত পানি। এছাড়া আনারস চত্বর হতে মার্কেট এলাকার হালিম ফুসকার দোকানের পানি এবং সাথী সিনেমা মোড় এলাকার হালিম ফুসকার দোকানের পচা দুর্গন্ধ জনিত পানি ফেলা হয়েছে রাস্তায়। এইসব দুর্গন্ধ জনিত পানি গাড়ির চাকায় পিষ্ট হয়ে ছিটকে পরছে অনেকের গায়ে। সাধারণ পথচারীদের কাপড় চোপর নষ্ট হওয়া সহ অনেকেই পিচ্ছিল কাঁদায় পা পিছলে মারাত্মক দুর্ঘটনার শিকার হচ্ছেন বলে জানা যায়।
পৌর শহরে পানি ফেলার নিদিষ্ট ব্যবস্থা থাকা সত্বেও তারা প্রতিনিয়ত এভাবেই জনর্দুভোগ সৃষ্টি করে যাচ্ছেন।
ভুক্তভোগী পথচারীদের দাবি খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে এদের বিরুদ্ধে ব্যবস্থা নিতে না পারলে এই পরিপাটি পৌরশহর পঁচা দুর্গন্ধে রাস্তায় চলাচলে অনুপযোগী হয়ে পড়বে।
বিশিষ্টজনের মতে প্রশাসন ও পৌর মেয়র উদ্যোগ নিলে খুব দ্রুত সময়ের মধ্যে এর সমাধান করা সম্ভব হবে।
সম্পাদক ও প্রকাশক- খায়রুল ইসলাম, বার্তা সম্পাদক - সোহেল রানা
সম্পাদকীয় কার্যালয়- ৫২২ আইনুল্লাহ স্কুল রোড, স্বল্পমারিয়া, বএিশ, কিশোরগঞ্জ।
০১৯১২৫৫০৭২৭,০১৭২৪৫৭৪২১৭
Copyright © 2025 কালের নতুন সংবাদ. All rights reserved.