মোহাম্মদ মাসুদ স্টাফ রিপোর্টার
চট্টগ্রামে আলোচিত ও চাঞ্চল্যকর অপহরণ মামলার এজাহার নামীয় প্রধান এবং হত্যাসহ অস্ত্রসহ ডাকাত সাদ্দাম নামে ১০ মামলার এক আসামিকে র্যাব-৭ কর্তৃক আটক। শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে সীতাকুণ্ড থানার জোরামতল এলাকার বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় র্যাব। গ্রেফতার সাদ্দাম সীতাকুণ্ডের চৌধুরীপাড়া গ্রামের মো. জালাল আহম্মদের ছেলে।
র্যাব-৭ জানায়,২২জুন কালাম নামে এক ব্যক্তিকে বাড়বকুণ্ড এলাকা থেকে অপহরণ করে তার পরিবারের কাছ থেকে মুক্তিপণ দাবি করে সাদ্দাম। পরে ৮০ হাজার টাকা নিয়ে গেলে ভিকটিম কালামের দুই বোনকেও অপহরণ করে সে। পরে ভিকটিমের পরিবার থানায় জানালে পুলিশ অভিযান চালিয়ে সীতাকুণ্ডের গহীন পাহাড় থেকে অপহৃত তিনজনকে উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় সাদ্দামকে প্রধান আসামি করে চারজনের বিরুদ্ধে ২৪ জুন মামলা করে ভিকটিমের পরিবার। পরবর্তীতে ২২ জুলাই নুর আবছার নামে এক ব্যক্তির রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধারের মামলাও আসামি সাদ্দাম।
শুক্রবার গোপন সংবাদে সীতাকুণ্ডের জোরামতল এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে র্যাব-৭ এর একটি টিম। গ্রেফতারের পর ওই দুই ঘটনায় সাদ্দাম জড়িত বলে র্যাবের কাছে স্বীকার করে। তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক একটি দেশীয় তৈরি বন্দুক উদ্ধার র্যাব। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে আরেকটি মামলা হয়েছে। সাদ্দামের নামে সীতাকুণ্ড থানায় ডাকাতি, ছিনতাই, অপহরণ এবং হত্যাসহ ১০টি মামলা রয়েছে বলে জানায় র্যাব।আসামি ও উদ্ধারকৃত আগ্নেয়াস্ত্র সংক্রান্তে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থায় সীতাকুন্ড থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।
চট্টগ্রামে আলোচিত ও চাঞ্চল্যকর অপহরণ মামলার এজাহার নামীয় প্রধান এবং হত্যাসহ অস্ত্রসহ ডাকাত সাদ্দাম নামে ১০ মামলার এক আসামিকে র্যাব-৭ কর্তৃক আটক। শুক্রবার (২২ ডিসেম্বর) দুপুর আড়াইটার দিকে সীতাকুণ্ড থানার জোরামতল এলাকার বাসা থেকে তাকে গ্রেফতার করা হয়।
শনিবার (২৩ ডিসেম্বর) গণমাধ্যমে পাঠানো এক সংবাদ বিজ্ঞপ্তিতে এ তথ্য জানায় র্যাব। গ্রেফতার সাদ্দাম সীতাকুণ্ডের চৌধুরীপাড়া গ্রামের মো. জালাল আহম্মদের ছেলে।
র্যাব-৭ জানায়,২২জুন কালাম নামে এক ব্যক্তিকে বাড়বকুণ্ড এলাকা থেকে অপহরণ করে তার পরিবারের কাছ থেকে মুক্তিপণ দাবি করে সাদ্দাম। পরে ৮০ হাজার টাকা নিয়ে গেলে ভিকটিম কালামের দুই বোনকেও অপহরণ করে সে। পরে ভিকটিমের পরিবার থানায় জানালে পুলিশ অভিযান চালিয়ে সীতাকুণ্ডের গহীন পাহাড় থেকে অপহৃত তিনজনকে উদ্ধার করা হয়।
এ ঘটনায় সাদ্দামকে প্রধান আসামি করে চারজনের বিরুদ্ধে ২৪ জুন মামলা করে ভিকটিমের পরিবার। পরবর্তীতে ২২ জুলাই নুর আবছার নামে এক ব্যক্তির রক্তাক্ত মরদেহ উদ্ধারের মামলাও আসামি সাদ্দাম।
শুক্রবার গোপন সংবাদে সীতাকুণ্ডের জোরামতল এলাকা থেকে তাকে গ্রেফতার করে র্যাব-৭ এর একটি টিম। গ্রেফতারের পর ওই দুই ঘটনায় সাদ্দাম জড়িত বলে র্যাবের কাছে স্বীকার করে। তার স্বীকারোক্তি মোতাবেক একটি দেশীয় তৈরি বন্দুক উদ্ধার র্যাব। এ ঘটনায় তার বিরুদ্ধে অস্ত্র আইনে আরেকটি মামলা হয়েছে। সাদ্দামের নামে সীতাকুণ্ড থানায় ডাকাতি, ছিনতাই, অপহরণ এবং হত্যাসহ ১০টি মামলা রয়েছে বলে জানায় র্যাব।আসামি ও উদ্ধারকৃত আগ্নেয়াস্ত্র সংক্রান্তে পরবর্তী আইনানুগ ব্যবস্থায় সীতাকুন্ড থানায় হস্তান্তর করা হয়েছে।