ভ্রাম্যমান প্রতিনিধি

আসন্ন দ্বাদশ জাতীয় সংসদ নির্বাচন ২০২৪ উপলক্ষে চীফ নির্বাচন কমিশন তফসিল পরবর্তী সময়ের আওয়ামী লীগ সহ বিভিন্ন দলের দলীয় প্রধান নিজ নিজ দল থেকে সমগ্র বাংলাদেশে নির্বাচনী আসনে দলীয় মনোনয়নের চিঠি প্রদান করার পর ও স্বতন্ত্র সহ সকল প্রার্থীগণ নিজ নিজ এলাকার নির্বাচন কমিশনার থেকে মনোনয়নপত্র সংগ্রহ করে যথারীতি জমা ও বাছাই পর্ব শেষে সঠিক প্রার্থীদের মনোনয়নপত্র বৈধ ঘোষণা করিয়াছেন।
গণতন্ত্রের মানসকন্যা দেশরত্ন শেখ হাসিনা ও নির্বাচন কমিশন দেশে একটি অংশ গ্রহণ মুলক উৎসব মুখর পরিবেশে ভোটারদের উপস্থিতি নিশ্চিত করার লক্ষ্যে এগিয়ে যাচ্ছেন।
এরি মধ্যে লক্ষ্য করা যাচ্ছে কিছু কুচক্রী মহল বিএনপি ও জামায়াতের যোগসাজশে শান্তিপূর্ণ নির্বাচনকে প্রশ্নবিদ্ধ ও বিতর্কিত করার চেষ্টা করছে। এই কুচক্রী মহলের লোকজনকে চিহ্নিত করে আইনানুগ ব্যবস্থা এখনোই না নিলে
এই কুচক্রী মহলের লোকজন আরো বিভিন্ন ষড়যন্ত্রে লিপ্ত থাকবে।
নির্বাচনী প্রক্রিয়ায় ইতিমধ্যে স্বাধীন নির্বাচন কমিশন বিভিন্ন প্রজ্ঞাপন, আদেশ জারি করে নির্বাচনী আচরণ বিধি সুস্পষ্টভাবে প্রতিপালনের নির্দেশনা দিয়েছেন।জনগণের স্বতঃস্ফূর্ত অংশগ্রহণ, অবাধ ও শান্তিপূর্ণ নির্বাচন অনুষ্ঠান করা স্বাধীন নির্বাচন কমিশন ও বাংলাদেশ সরকারের একটি সাংবিধানিক দায়িত্বও বটে।
কিন্তু লক্ষ্য করা যাচ্ছে যে, কিছু লোক বিএনপি ও জামায়াতের সাথে গোপনে আঁতাত করে নির্বাচনী আচরণবিধি কোন প্রকার নিয়ম-নীতির তোয়াক্কা না করেই, অবাধে নির্বাচনী আচরণ বিধি ভঙ্গ করে জনমনে আতংক ছড়িয়ে ভীতিকর, আইন বিরোধী বক্তব্য দিয়ে এলাকার শান্তি শৃঙ্খলা নষ্ট করছে। যা অবাধ ও সুষ্ঠু, নিরপেক্ষ ও অংশগ্রহণমূলক এবং উৎসবমূখর নির্বাচনের অন্তরায়। এহেন কর্মকান্ডে ময়মনসিংহ-৯, নান্দাইল সংসদীয় নির্বাচনী এলাকার ০৮ নং সিংরইল ইউনিয়নে নির্বাচনী জনসভায় সিংরইল ইউনিয়নের বর্তমান চেয়ারম্যান জনাব সাইফুল ইসলাম প্রকাশ্য এক নির্বাচনী সভায় ভাষণে ভোটারদেরকে হুমকি ও প্রতিপক্ষের কোন পোস্টার উক্ত ইউনিয়নে লাগাতে দেওয়া হবে না বলে বক্তব্যে একপ্রকার হুমকি প্রদান করেন।
তার এই বক্তব্য সোসালমিডিয়া , ইউটিউবে, ফেইসবুকে রীতিমতো ভাইরাল হচ্ছে।