-আর সি বৈষ্ণব ( সুনামগঞ্জ) প্রতিনিধি
সুনামগঞ্জের শাল্লা উপজেলায় ৩ নং বাহাড়া ইউনিয়নের ৭নং ওয়ার্ডের প্রতাপপুর
গ্রামের মেম্বার গনেন্দ্র চন্দ্র দাসের কেরামতিতে অতিষ্ঠ কাবিটা কর্মশুচির প্রতাপপুরের কাবিটা শ্রমিক
এ ব্যাপারে ৭জন শ্রমিকের পক্ষে শ্রমিক নিরঞ্জন দাস বাদী হয়ে গত ২৯/০৫/২০২৩ ইং তারিখে সুনামগঞ্জের আমল গ্রহণ কারী ম্যাজিষ্টেট আদালত শাল্লা সুনামগঞ্জে,সি,আর, মোকদ্দমা নং ৬২/২০২৩ইং দায়ের করেন। মামলার বিবরণে জানা যায়,গত২৮/০২/২০২২ইং একটি ও ১৯/০৪/২০২৩ ইং একটি মোট দুইটি অতি দরিদ্রদের কর্মসংস্থান কর্মসূচীর আওতায় প্রত্যেক শ্রমিকের মোবাইলে ৪৪,৬০০টাকা করে ৭ জন শ্রমিকের মোট ৩,১২,২০০টাকা জমা হলে , মেম্বার গনেন্দ্র ঐ ৭ জন শ্রমিককে সাথে নিয়ে বিকাশের দোকানে গিয়ে তাদের টাকা গুলো উঠিয়ে মেম্বারের কাছে নিয়ে নেয়। পরবর্তীতে শ্রমিক বৃন্দ মেম্বারের কাছে টাকা চাইলে মেম্বার গনেন্দ্র দাস বলেন, শ্রমিকদের মোবাইলে যে টাকা এসেছে তাহা বিশ্ব ব্যাংকের টাকা,ঐ টাকা ফেরত না দিলে আমরা পাঁচ বছরের মধ্যে আর কোন সরকারী টাকা পাবনা।তাই ঐ টাকা তোমাদের দেওয়া যাবেনা। উল্লেখ্য ঐ মেম্বার গনেন্দ্র দাসের বিরুদ্ধে গত২৯/০৩/২০২৩ ইং তারিখে প্রতাপপুরের দিপেশ চন্দ্র দাস শাল্লা থানায় একটি মাদক ব্যবসায়ীর অভিযোগ দায়ের করেন। সেই মামলাটিও ঐ মেম্বার তদবির করে থানাতেই আটক করে রেখেছে বলে জানা যায়।
এ ব্যপারে মেম্বার গনেন্দ্র চন্দ্র দাসের সংঙ্গে কথা হলে সে বলে, শ্রমিকদের কাজের টাকা শ্রমিকদের মোবাইলে এসেছে এবং তাদের টাকা তারাই উঠিয়েছে। আমি তাদের টাকা নেই নাই।ঐ ৭,জন শ্রমিক আমার কাজের সুনাম নষ্ট করার জন্য আমার নামে মিথ্যা প্রচারণা করে, কোর্টৈ মিথ্যা মামলা করেছেন।