মোঃ নাঈম মিয়া
ঈদ চলে গেলেও রেশ কাটেনি, তাইতো আনন্দ উপভোগ করতে ভৈরবের মেঘনা নদীর ত্রি-সেতু এলাকায় ভিড় করছে মানুষ।
রবিবার(২৩ এপ্রিল) দুপুর গড়িয়ে বিকেল হতেই
মেঘনা ত্রি সেতু এলাকায় নদীর পাড়ে দর্শনার্থীদের ভিড় বাড়তে শুরু করে। মেঘনা ত্রি সেতু এলাকায় এখন ভ্রমণপিপাসুদের জন্য অন্যতম আকর্ষণীয় স্থান হয়ে উঠেছে।সেতুর দুই পাশে রয়েছে ফুচকা, চটপটি, চানাচুর ইত্যাদি ভাসমান খাবারের দোকান। এখানে লোকজন এসে সেলফি তোলাতে ব্যস্ত থাকেন হাজারো তরুণ-তরুণী। অনেকেই আসছেন পরিবার-পরিজন নিয়ে। শুধু ভৈরবের মানুষই নয়, বেড়াতে আসছেন কিশোরগঞ্জ, নরসিংদী ও ব্রাহ্মনবাড়ীয়াসহ আশপাশের আরও অনেক মানুষ। মেঘনার বুকে নৌ ভ্রমন করে আনন্দ উপভোগ করছেন দর্শনার্থীরা। আর তাদের ঘিরে মেঘনা পাড়ে বসেছে দোকানপাট। শিশুদের বিনোদনের জন্য রয়েছে আলাদা ব্যবস্থা। যে কোন ধরণের বিশৃঙ্খলা এড়াতে ও পর্যটকদের নিরাপত্ত্বায় পুলিশের টহল ছিল জোড়দার।
ঘুরতে আসা দর্শনার্থীরা বলেন,ঈদের আনন্দ উপভোগ করার জন্য এসেছি। আমার চেয়ে আমার সন্তানেরা অনেক আনন্দ উপভোগ করেছে এই মনোরম পরিবেশে। নাগর দোলা, নোকা, স্পীডবোটে চড়াসহ সব রকমেরই আনন্দ উপভোগ করেছে তারা। আমি আমার স্ত্রীকে নিয়ে এসেছি। দেখে খুব ভাল লাগল যে আমি আগের একসময় গুরতে এসেছিলাম তখন পর্যটকদের জন্য বসার জন্য কোনো ব্যবস্থা ছিল না। এখন এসে দেখি পর্যটকদের জন্য বসার জন্য ব্যবস্থা আছে।এই ভৈরবেই এক সাথে তিনটি সেতু রয়েছে। সব মিলিয়ে এলাকার পরিবেশ খুবই ভাল। নদীর পাড়ে প্রায় সময়ই ঘুরতে যাওয়া হয়। আজ ঈদের দ্বিতীয় দিন তাই বাড়ি থেকে একটু দূরে বাবা-মা, ভাই-বোনদের সঙ্গে ঘুরতে আসা।
সম্পাদক ও প্রকাশক- খায়রুল ইসলাম, বার্তা সম্পাদক - সোহেল রানা
সম্পাদকীয় কার্যালয়- ৫২২ আইনুল্লাহ স্কুল রোড, স্বল্পমারিয়া, বএিশ, কিশোরগঞ্জ।
০১৯১২৫৫০৭২৭,০১৭২৪৫৭৪২১৭
Copyright © 2025 কালের নতুন সংবাদ. All rights reserved.