1. 60ayn697@linksaverser.com : 18ayn48wsl :
  2. 10gerrit629@linksaverser.com : 39gerrit37 :
  3. 24aarthi436@linksaverser.com : 3aarthi50o :
  4. 43ralston863@linksaverser.com : 42ralston85 :
  5. 10jasamine701@linksaverser.com : 46jasamine73 :
  6. 6yisrael986@linksaverser.com : 53yisrael52 :
  7. 93alyssia46@linksaverser.com : 74alyssia71 :
  8. : admin :
  9. plasarovclus1971@raiz-pr.com : aguedaparry26 :
  10. adorne@g.makeup.blue : aliwearing26 :
  11. annmarie.fogg@now.mefound.com : annmariefogg709 :
  12. leroykelvin@tekisto.com : arnoldtomholt73 :
  13. astrid_rae16@truebeatstraffic.com : astridrae43 :
  14. brigidaparmley7369@kzccv.com : bart7866185081 :
  15. iuu3sbb3@raiz-pr.com : bellhutto4189 :
  16. mortplacjudgre1973@bushka345.store : berthacasteel93 :
  17. yenboravisluettah@gmail.com : bimak73555 :
  18. ashtonhenegar3656@23.8.dnsabr.com : bookermanning36 :
  19. hoslinegy1974@raiz-pr.com : brigittebertrand :
  20. rhondajami@makekaos.com : buddylopes2900 :
  21. jasminehenderson954@yahoo.com : celsaallardyce :
  22. 4lefe4@raiz-pr.com : chadwicksams29 :
  23. jensniki@makekaos.com : claritacreason2 :
  24. brookdelacondamine@1secmail.net : debravis1809783 :
  25. majicphyma1974@bushka345.store : dominiquerister :
  26. inbritdecni1975@bushka345.store : elizabethspell7 :
  27. trevorjean@ipbeyond.com : felixcho847410 :
  28. gertrudejulie@corebux.com : giaamos422 :
  29. isobellawrenson@1secmail.org : hermanduerr :
  30. emilygeorgia@corebux.com : jaclynmcveigh :
  31. stormeiciaxad1981@bushka345.store : jacquesmcarthur :
  32. clint@g.1000welectricscooter.com : jannafulmer321 :
  33. lillafrancesca@makekaos.com : jeanettef18 :
  34. outtossiking1972@raiz-pr.com : jocelynkime19 :
  35. joycelynsibyl@andindoc.com : junekroeger4 :
  36. matodesucare2@web.de : karladane059 :
  37. admin@kalernatunsangbad.com : Khairul Islam :
  38. arleneerma@corebux.com : kindraserle6 :
  39. memory@cyovroc.com : kristianeudy000 :
  40. molliekassandra@makekaos.com : kristidonovan :
  41. lauratipper68@corn.kranso.com : lauratipper :
  42. erickajenkin4808@pw.epac.to : laurindalockie3 :
  43. jorgson@andindoc.com : leonelmordaunt9 :
  44. dominiquejuliann@andindoc.com : louellakinder :
  45. dinooren@andindoc.com : madisonwheeler4 :
  46. margheritaclinton@joeymx.com : manueloge5493419 :
  47. anniefournier1927@fmaillerbox.com : marcelhust200 :
  48. riewadcigi1979@raiz-pr.com : matthewmuntz766 :
  49. mahtvithefhigh1970@coffeejeans.com.ua : merriabrahams94 :
  50. harrysanderson1957@fmaillerbox.com : micheline4402 :
  51. goneye6966@vasteron.com : puq :
  52. probopexsy1984@coffeejeans.com.ua : refugiawarren :
  53. chibetsey@soulvow.com : retharegister92 :
  54. alec@c.razore100.fans : ricardospurlock :
  55. fayceleste@ipbeyond.com : richn8972583 :
  56. rodgerknopf35@sre.dummyfox.com : rodgerknopf :
  57. scipidal@sengined.com : scipidal :
  58. milangamboa@1secmail.org : selmakoenig :
  59. ferdinandwarnes@hidebox.org : shanebroome34 :
  60. oralia@b.thailandmovers.com : shannancostas :
  61. kieranmeagan@andindoc.com : sharieltham22 :
  62. williamdiane@soulvow.com : shavonnelevin29 :
  63. bryonida@soulvow.com : shaynelamond953 :
  64. richiejaimie@andindoc.com : stephaineo37 :
  65. malinde@b.roofvent.xyz : stephanieiyt :
  66. 66t5ftvg@raiz-pr.com : tamicornish57 :
  67. claudettestovall2297@temp69.email : terristraub3183 :
  68. carr@g.1000welectricscooter.com : trishafairweathe :
  69. rhi90vhoxun@wuuvo.com : user_tforzh :
  70. marshallolga@joeymx.com : vitoricardo :
  71. lyssa@g.makeup.blue : walterburgoyne :
  72. estherschuett1966@fmaillerbox.com : williamsathaldo :
  73. wynerose@sengined.com : wynerose :
শনিবার, ২৭ জুলাই ২০২৪, ০৯:০৫ পূর্বাহ্ন

দারাজের বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগ।

  • প্রকাশ কাল সোমবার, ২৯ নভেম্বর, ২০২১
  • ২৯৪ বার পড়েছে

News:নিউজ ইডিটর :মোঃ লিমন তোকদার।

প্রকাশিত সময় :-সোমবার, ২৯নভেম্বর,২০২১




tokdernews

ই-কমার্স ভিত্তিক প্রতিষ্ঠান দারাজ বাংলাদেশ লিমিটেডের বিরুদ্ধে হাজার কোটি টাকা পাচারের অভিযোগে অনুসন্ধান শুরু করেছে পুলিশের অপরাধ তদন্ত বিভাগ- সিআইডি। ইতোমধ্যে অর্থপাচারের অভিযোগে দারাজের কয়েকজন শীর্ষ কর্মকর্তাকে দুই দফা জিজ্ঞাসাবাদ করা হয়েছে। অনুসন্ধানের স্বার্থে দারাজ কর্তৃপক্ষকে আগামী সপ্তাহে প্রয়োজনীয় নথিপত্রসহ আবারও ডাকা হয়েছে। সিআইডির কর্মকর্তারা বলছেন, ডিজিটাল পণ্য বিক্রির নামে দারাজ অবৈধভাবে বিপুল পরিমাণ অর্থপাচার করেছে বলে তাদের কাছে তথ্য রয়েছে। দারাজের কাছে ডিজিটাল পণ্য বিক্রির নথিপত্র দেখতে চাইলে এখনও পর্যন্ত তারা কোনও কিছু দেখাতে পারেনি।

সিআইডির ফাইন্যান্সিয়াল ক্রাইম বিভাগের বিশেষ পুলিশ সুপার হুমায়ুন কবীর সোমবার (২৯ নভেম্বর) বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘দারাজের অর্থপাচারের বিষয়টির অনুসন্ধান চলমান রয়েছে। আমরা দারাজ কর্তৃপক্ষের সঙ্গে দুই দফা কথা বলেছি। তাদের কাছে কিছু নথিপত্র চাওয়া হয়েছে। অনুসন্ধানের পর এ বিষয়ে আইনগত ব্যবস্থা নেওয়া হবে।

tokdernews

সিআইডি সূত্র জানায়, ডিজিটাল পণ্য বিক্রির নামে দারাজ বিদেশি বিভিন্ন ব্যাংকের ভার্চুয়াল কার্ড হিসেবে ফিক্সড কার্ড ও রিচার্জেবল কার্ড বিক্রি করে আসছিল। একইসঙ্গে তারা বিদেশি বিভিন্ন ইন্টারনেট-ভিত্তিক চ্যানেলের সাবস্ক্রিপশন ফি পরিশোধের কার্ড, অ্যামাজনের গিফট কার্ড, গুগল প্লে স্টোর ও অ্যাপস স্টোরের গিফট কার্ড বিক্রি করে আসছিল। বাংলাদেশ ব্যাংকের আইন অনুযায়ী, বিদেশি ব্যাংকের ভার্চুয়াল কার্ড আমদানি নিষিদ্ধ। অথচ দারাজ তাদের ওয়েব সাইটে রীতিমতো প্রমোশনাল বিজ্ঞাপন দিয়ে দীর্ঘ দিন ধরে এসব ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করছিল।

News

সংশ্লিষ্টরা জানান, বিদেশি ব্যাংকের ভার্চুয়াল কার্ড হলো এমন একটি ডিজিটাল পণ্য, যাতে শুধুমাত্র একটি নির্দিষ্ট সংখ্যার নাম্বার এবং একটি পাসওয়ার্ড থাকে। এটি ফিক্সড হওয়ার পাশাপাশি রিচার্জও করা যায়। এগুলো কেনাবেচার মাধ্যমে বিপুল পরিমাণ অর্থ অবৈধভাবে দেশের বাইরে পাচার হয়ে যাচ্ছে। বাংলাদেশে এসব কার্ডের গ্রাহকরা সাধারণত বিভিন্ন সফটওয়্যারের অ্যাক্টিভেশন ফি, বিভিন্ন গেমসের ডেভেলপমেন্ট টুলস  ইত্যাদি ক্রয় করে থাকে। একইসঙ্গে দুনিয়াজুড়ে ভার্চুয়াল কার্ডের মাধ্যমে অর্থ পাচার, সন্ত্রাসে অর্থায়ন, মাদক ও অস্ত্র বেচাকেনা, অবৈধ অর্থের লেনদেন, বিদেশি মুদ্রা ক্রয়-বিক্রয়ের অর্থ পরিশোধ করা হয়।

সিআইডির একজন কর্মকর্তা জানান, জিজ্ঞাসাবাদে দারাজ দাবি করেছে, তারা পণ্য বিক্রির প্ল্যাটফর্ম হিসেবে কাজ করে। অনুমোদনহীন যেসব ডিজিটাল পণ্য বিক্রি করেছে তা অন্য প্রতিষ্ঠানের। তারা নিজেরা সরাসরি বিদেশ থেকে এসব আমদানি করেনি। কিন্তু অনুসন্ধানে দেখা গেছে, দারাজ ডিজিটাল পণ্য বিক্রির বিপরীতে সকল অর্থ নিজেদের মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টে নিয়েছে। তাদের দৈনন্দিন বিক্রিত পণ্যের বড় একটি অংশ হলো ডিজিটাল পণ্য। সিআইডি ও বাংলাদেশ ব্যাংকের ফাইন্যান্সিয়াল ইন্টিলিজেন্ট ইউনিট (বিএফআইইউ)-এর কর্মকর্তারা দারাজের মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টের তথ্য বিশ্লেষণ করে দেখছেন।

বাংলাদেশ ব্যাংকের মুখপাত্র সিরাজুল ইসলাম বাংলা ট্রিবিউনকে বলেন, ‘দেশে বিদেশি ব্যাংকের ভার্চুয়াল কার্ড ব্যবহার একেবারেই নিষিদ্ধ। এটা আইনবর্হিভূত একটি কাজ। দারাজ এরকম ভার্চুয়াল কার্ড বিক্রি করছে—এমন অভিযোগে আমাদের বিএফআইইউ ইউনিট কাজ করছে।

তিনি বলেন, ‘ইন্টারন্যাশনাল ট্রানজেকশন যদি কেউ করতে চায়, তবে ব্যাংকের রুলস অ্যান্ড রেগুলেশন অনুযায়ী তা করা যাবে। ক্রেডিট কার্ড দিয়ে ট্রানজেকশন করলে তা ব্যাংকের হিসাবে থাকবে। কিন্তু বিদেশি অবৈধ ভার্চুয়াল কার্ড ব্যবহার করলে তাতে মানিলন্ডারিং হওয়ার আশঙ্কা থাকে।

এদিকে খোঁজ নিয়ে জানা গেছে, সিআইডি ও বিএফআইইউ-এর অনুসন্ধান শুরু হওয়ার সঙ্গে সঙ্গে দারাজ তাদের ই-কমার্স সাইট থেকে ডিজিটাল পণ্যের সকল বিজ্ঞাপন সরিয়ে নিয়েছে। ফলে এই প্রতিষ্ঠানের প্রতিদিনের বিক্রির পরিমাণও অর্ধেকের নিচে নেমে এসেছে। ডিজিটাল পণ্য বিক্রি ও মানি লন্ডারিংয়ের অভিযোগের বিষয়ে বক্তব্য জানাতে দারাজের পক্ষ থেকে লিখিত বক্তব্যে হাজার কোটি টাকা পাচারের বিষয়টি ভিত্তিহীন বলে দাবি করা হয়। দারাজ কর্তৃপক্ষের ভাষ্য— দারাজের মোট বিক্রির এক শতাংশ ডিজিটাল পণ্য এবং এখনও পর্যন্ত কোনও অর্থ বিদেশে পাঠানো হয়নি। আইনমান্যকারী প্রতিষ্ঠান হিসেবে তারা সিআইডির অনুসন্ধানে সহযোগিতা করছে বলে দাবি দারাজের।

দারাজের চিফ করপোরেট অ্যাফেয়ার্স অফিসার এ এইচ এম হাসিনুল কুদ্দুস রুশোর নামে পাঠানো লিখিত বক্তব্যে বলা হয়েছে— তারা কোনও বিক্রেতা, প্রস্তুতকারক, সরবরাহকারী বা পেমেন্ট গেটওয়ে সেবা প্রদানকারী বা নিয়ন্ত্রণকারী প্রতিষ্ঠান নয়। দারাজ শুধুমাত্র বিক্রেতা এবং ক্রেতার কেনাকাটা সম্পাদনের ক্ষেত্রে একটি মাধ্যম হিসেবে কাজ করে। যেখানে বিক্রেতারা একটি ডিজিটাল শপ খুলে তাদের পণ্যের বিবরণ, ছবি ও দাম উল্লেখ করে তালিকাভুক্ত করে। আর গ্রাহকরা তাদের পছন্দমতো উল্লিখিত একটি পেমেন্ট পদ্ধতি ব্যবহার করে যেকোনও সময় যেকোনও স্থান থেকে পণ্য ক্রয় করতে পারে। বিক্রেতাদের সঙ্গে দারাজ একটি ব্যবসা পরিচালনার  চুক্তি সম্পাদন করে। যেখানে  বিক্রেতারা এই অঙ্গীকার করে যে, তারা দেশের সকল আইন মেনে তাদের পণ্য দারাজের প্ল্যাটফর্মে বিক্রি করবে। এছাড়াও যেসব পণ্যেও ক্ষেত্রে অনুমোদন গ্রহণের প্রয়োজন, সেসব পণ্যের ক্ষেত্রে যথাযথ কর্তৃপক্ষ থেকে অনুমোদন গ্রহণের বাধ্যবাধকতা রয়েছে।

তবে সিআইডির কর্মকর্তারা বলছেন, দারাজ কোনোভাবেই নিজেদের দায় এড়াতে পারে না। নিষিদ্ধ কোনও পণ্য নিজেদের প্ল্যাটফর্মে বিক্রি করাটাই আইনগতভাবে অপরাধ। এছাড়া দারাজ ডিজিটাল পণ্য বিক্রির বিপরীতে পুরো অর্থই তারা তাদের নিজেদের মার্চেন্ট অ্যাকাউন্টে গ্রহণ করেছে। তাদের সেই মার্চেন্ট অ্যাকাউন্ট ব্যবস্থাপনা পরিচালক সৈয়দ মোজতাহিদের জাতীয় পরিচয়পত্র দিয়ে খোলা। প্রথম দুই দফা জিজ্ঞাসাবাদে দারাজের কাছে ডিজিটাল পণ্য সরবরাহকারীদের তালিকা চাওয়া হয়েছিল, কিন্তু তারা কোনও তালিকা দিতে পারেনি।

সিআইডির একজন কর্মকর্তা জানান, দারাজের বিরুদ্ধে মানি লন্ডারিংয়ের প্রমাণ তারা পেয়েছেন। এখন তারা কী পদ্ধতিতে মানি লন্ডারিং হয়েছে, তার অনুসন্ধান করছেন।

ডিজিটাল পণ্য বিক্রির নামে অর্থপাচার হচ্ছে যেভাবে:-

সংশ্লিষ্টরা বলছেন, বাংলাদেশে প্রতি বছর প্রায় ১০ হাজার কোটি টাকার ডিজিটাল পণ্য, সার্ভিস এবং আমদানির বাজার রয়েছে। কিন্তু এই বাজারের প্রায় পুরো অর্থই পাচার হয়ে যাচ্ছে। যথাযথ নিয়মের মাধ্যমে ডিজিটাল পণ্য ও সার্ভিস আমদানি করা হলে সরকার প্রতি বছর অন্তত তিন থেকে চার হাজার কোটি টাকার রাজস্ব পেতো।

সিআইডির একজন কর্মকর্তা জানান, ডিজিটাল পণ্য হিসেবে বিভিন্ন বিদেশি ব্যাংকের ভার্চুয়াল কার্ড ও গিফট কার্ড হলো একটি সিরিয়াল নাম্বার ও পাসওয়ার্ড। বিভিন্ন দেশে আন্তর্জাতিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলো বিভিন্ন মূল্যমানের গিফট কার্ড বাজারে ছাড়ে। সেসব গিফট কার্ড ক্রয় করে অনেকেই দেশে এনে বিক্রি করে থাকে। এক্ষেত্রে ক্রয়কৃত গিফটকার্ডের বিপরীতে আন্তর্জাতিক মুদ্রায় পরিশোধ করা হয়। অবৈধভাবে বাংলাদেশে আনার পর তা দেশি মুদ্রায় বিক্রি করা হয়। অনেক ক্ষেত্রে হুন্ডির মাধ্যমে এসব অর্থ পরিশোধও করা হয়। আর ডিজিটাল পণ্য হওয়ায় ই-মেইলের মাধ্যমে এই সিরিয়াল নাম্বার ও পাসওয়ার্ড যেকোনও স্থানে স্থানান্তর করা যায়। এছাড়া বিমানবন্দর দিয়ে কাগজের কার্ড আনলেও তা আগাম তথ্য ছাড়া ধরা সম্ভব নয়।

যেভাবে ব্যবহার করা হয় এসব ভার্চুয়াল কার্ড:-

বিদেশি ব্যাংকের ভার্চুয়াল কার্ড ব্যবহারের জন্য বাংলাদেশে কোনও অনুমোদিত ব্যবস্থা না থাকলেও হরদম ব্যবহার হচ্ছে ওয়েবসাইট-কেন্দ্রিক লেনদেনে। এসব কার্ডের মাধ্যমে ইন্টারনেট-কেন্দ্রিক বিভিন্ন সার্ভিস গ্রহণের বিপরীতে বিল দেওয়া হচ্ছে। এছাড়া আন্তর্জাতিক ই-কমার্স প্রতিষ্ঠানগুলোতে পণ্য কেনার বিপরীতেও এসব কার্ড ব্যবহার করা হয়। দারাজকাণ্ড অনুসন্ধানে সংশ্লিষ্ট একজন কর্মকর্তা জানান, কেউ যদি তৃতীয় কোনও দেশে অবৈধভাবে অর্থ স্থানান্তর করতে চায়, তাহলে এই ভার্চুয়াল কার্ডের মাধ্যমে সম্ভব।

উদাহরণ হিসেবে ওই কর্মকর্তা জানান, কোনও এক ব্যক্তি যদি ১০ লাখ ডলার সমমূল্যের ভার্চুয়াল কার্ড ক্রয় করে এবং এর সিরিয়াল নাম্বার ও পাসওয়ার্ড তৃতীয় দেশে অবস্থানরত কোনও ব্যক্তিকে তা জানিয়ে দেয়, তবে সহজেই তৃতীয় দেশে থাকা ব্যক্তি সমপরিমাণ অর্থ উত্তোলন করে নিতে পারবেন। দিনকে দিন অর্থপাচারের জন্য এই পদ্ধতির ব্যবহার বেড়েই চলছে বলেও জানান ওই কর্মকর্তা।


বিডি//নিজস্ব,প্রতিবেদক,নিউজ,পোর্টাল,তোকদারনিউজ.কম এর,প্রকাশিত,প্রচারিত,কোনো,সংবাদ,তথ্য,ছবি,আলোকচিত্র,রেখাচিত্র,ভিডিওচিত্র,অডিও কনটেন্টও পোস্টযদি আপনাদেরপছন্দ হয়েথাকে তাহলে এই লিংকটি আপনার গুরুপে শেয়ার করুন ও পেজেলাইক দিন।
বিডি//নিজস্বপ্রতিবেদকনিউজপোর্টালতোকদার, নিউজ.কম,এর,প্রকাশিত,প্রচারিত,কোনো,সংবাদ,তথ্য,ছবি,আলোকচিত্র,রেখাচিত্র,ভিডিওচিত্র,অডিও কনটেন্ট,কপিরাইট,আইনে,পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

শেয়ার করুন

অন্যান্য সংবাদসমূহ

কালের নতুন সংবাদ- Copyright Protected 2022© All rights reserved |
Site Customized By NewsTech.Com

প্রযুক্তি সহায়তায় BTMAXHOST