1. admin2@kalernatunsangbad.com : admin : Admin
  2. admin@kalernatunsangbad.com : Khairul Islam :
শনিবার, ০১ নভেম্বর ২০২৫, ১২:২৩ অপরাহ্ন
শিরোনাম
বহমান বাংলা পত্রিকার প্রতিষ্ঠাতা বরেণ্য শিক্ষাবিদ মো. জিয়াউর রহমান’র ওফাতে গভীর শোক প্রকাশ লিবিয়া থেকে ফের ৩১০ জন বাংলাদেশীকে দেশে প্রেরন সামাজিক যোগাযোগ মাধ্যমে অপপ্রচার ও ষড়যন্ত্রের প্রতিবাদে শামীম তালুকদারের সংবাদ সম্মেলন হোসেনপুর প্রেসক্লাব পেলো নতুন কমিটি শেষ কর্ম দিবসে বর্ণাঢ্য অনুষ্ঠানের মধ্য দিয়ে ঘোড়ার গাড়িতে চড়ে বিদায় লিবিয়ার ভুমধ্যসাগরে নৌকাডুবিতে ১৮ জনের মৃত্যুজীবিত উদ্ধার ৬৪ বেলাবোতে বর্ণাঢ্য আয়োজনে যুবদলের ৪৭তম প্রতিষ্ঠা বার্ষিকী পালিত লিবিয়া থেকে ফের ১৫৩ জন বাংলাদেশিকে দেশে পেরন কুলিয়ারচরে জাকের পার্টির সমাবেশ তাড়াইলে আন্তঃ ধর্মীয় সম্প্রীতি সংলাপ অনুষ্ঠিত

মৌলভীবাজার শ্রীমঙ্গল উপজেলার আবারওলোকালয় থেকে অজগর উদ্ধার

  • প্রকাশ কাল বৃহস্পতিবার, ২ সেপ্টেম্বর, ২০২১
  • ৫৪৯ বার পড়েছে

মৌলভীবাজার শ্রীমঙ্গল উপজেলার পূর্ব বিরাইমপুর এলাকা থেকে আবারও বিশাল আকৃতির একটি অজগর সাপ উদ্ধার করা হয়েছে।উদ্ধারের পর বুধবার (১ সেপ্টেম্বর) বিকালে প্রাণীটিকে জানকিছড়ায় অবমুক্ত করা হয়েছে।
বিষয়টি নিশ্চিত করেছেন, লাউয়াছড়া রেঞ্জ কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম।

তিনি জানান,এস ই ডব্লিউ নামের একটি সংগঠনের মাধ্যমে বন বিভাগ জানতে পারে,শ্রীমঙ্গল উপজেলার পূর্ব বিরাইমপুর আবাসিক এলাকার এক জমিতে একটি অজগর কুন্ডলি পাকিয়ে আছে।খবর পেয়ে দুপুরে অজগরটিকে উদ্ধার করে লাউয়াছড়া সেবা সেন্টারে নিয়ে আসে বন বিভাগ।সেখানে অজগরটির শারীরিক অবস্থা পর্যবেক্ষণ করা হয়।পরে বিকালের দিকে জানকিছড়ায় অবমুক্ত করা হয়েছে।অজগরটি লম্বায় প্রায় ছয় ফুটের মতো।
এ সময় রেঞ্জ কর্মকর্তা শহিদুল ইসলাম,বিট কর্মকর্তা আনিসুজ্জামান ও এস ই ডব্লিউ কমিটির সদস্যরা উপস্থিত ছিলেন।
প্রসঙ্গত,গত এক সপ্তাহে তিনটি অজগর লোকালয় থেকে উদ্ধার করা হয়েছে।
সাপটির পরিচয় নিশ্চিত হতে সময় নিউজের হাতে আসা সাপটির ছবি পাঠানো হয় বাংলাদেশ বন বিভাগের বন্যপ্রাণী ও জীববৈচিত্র্য সংরক্ষণ কর্মকর্তা এবং তরুণ বন্যপ্রাণী গবেষক জোহরা মিলাকে।তিনি বলেন,সাপটির এই প্রজাতিকে বার্মিজ অজগর বলে মনে হচ্ছে।
তিনি বলেন,সুন্দরবনে সাধারণত পাওয়া যায়।নির্বিষ এই সাপটি নিশাচর ও খুবই অলস প্রকৃতির,প্রয়োজন ছাড়া নড়াচড়াও করে না।এই প্রজাতিটি গাছে একাকী বাস করলেও শুধু প্রজননকালে জোড়া বাধে।সাধারণত মার্চ থেকে জুনের মধ্যে প্রজননকাল।দেশের ম্যানগ্রোভ বন,ঘাসযুক্ত জমি,চট্টগ্রাম ও সিলেটের চিরসবুজ পাহাড়ি বনে এদের দেখা পাওয়া যায়।সাপটি সাধারণত মানুষের ক্ষতি করে না।খাদ্য হিসেবে এরা ইদুর, মুরগি,সাপ-কচ্ছপের ডিম,ছোট বন্যপ্রাণী ইত্যাদি খায়।এটি তার আকারের চেয়েও অনেক বড় প্রাণী খুব সহজেই গিলে খেতে পারে।
জোহরা মিলা বলেন, চামড়ার জন্য সাপটি পাচারকারীদের লক্ষবস্তুতে পরিণত হয়েছে।ফলে আমাদের বনাঞ্চল থেকে এটি দিন দিন হারিয়ে যাচ্ছে।বন্যপ্রাণী (সংরক্ষণ ও নিরাপত্তা) আইন-২০১২ এর তফসিল-২ অনুযায়ী এ বন্যপ্রাণীটি সংরক্ষিত,তাই এটি হত্যা বা এর যে কোনো ক্ষতি করা দণ্ডনীয় অপরাধ।

বিডি// নিজস্ব প্রতিবেদক দৈনিক তোকদার নিউজ.কম এর প্রকাশিত/প্রচারিত কোনো সংবাদ,তথ্য,ছবি,আলোকচিত্র,রেখাচিত্র,ভিডিওচিত্র,অডিও কনটেন্ট কপিরাইট আইনে পূর্বানুমতি ছাড়া ব্যবহার করা যাবে না।

 

শেয়ার করুন

অন্যান্য সংবাদসমূহ


প্রযুক্তি সহায়তায় BTMAXHOST